শ্রী নিত্যানন্দ মহালদার ব্যুরো চীপঃ
খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য জাতীয় সংসদের হুইপ পঞ্চানন বিশ্বাস বলেছেন , সাধারণ জনগন যাতপ ভোট কেন্দ্রে যেয়ে ভোট দিতে পারে, ভোট দেওয়া নাগরিকের সাংবিধানিক অধিকার। সুতরাং কেউ যদি ভোটারদের ভোট কেন্দ্রে যেতে বাঁধা সৃষ্টি করে, তবে তাদের বিরুদ্ধে কঠিন ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আর এজন্য প্রত্যেক নেতাকর্মীদের ৭ জানুয়ারী পর্যন্ত অতন্দ্র প্রহরী হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে হবে। তিনি বলেন, বর্তমান সরকার তথা শেখ হাসিনার সরকার দেশে অভাবনীয় উন্নয়ন করেছে। এই উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে আমাদেরকে পুনরায় নৌকায় ভোট দিতে হবে।
প্ জেলা আওয়ামী লীগের সম্পাদক এ্যাডঃ নবকুমার চক্রবর্তী বকলেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা যাকে মনোনয়ন দিয়েছেন তাকে আপনারা বিপুল ভোটে নির্বাচিত করবেন। তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগ হলো একটি সুসংগঠিত সংগঠন, সুতরাং সেই সংগঠন চলবে গঠনতন্ত্র মোতাবেক। কেউ যদি সেটা উপেক্ষা করে, তবে তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
প্রধান অতিথি খুলনা-১ আসনের নৌকার প্রার্থী, সাবেক সংসদ সদস্য ননী গোপাল মন্ডল বলেন, আমাকে আপনারা একদিন ভোট দিয়ে বিজয় করবেন আর পাঁচ বছর দাকোপ বটিয়াঘাটা উপজেলায় উন্নয়নের দায়িত্ব আমার,কোন দূর্নীতি চাঁদাবাজদের প্রশ্রয় দেবো না । নেতৃবৃন্দ ৩ জানুয়ারি বুধবার বটিয়াঘাটা উপজেলার হেট কোয়ার্টার স্কুল মাঠে উপজেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত খুলনা-১ আসনের নৌকার বিশাল নির্বাচনী জনসভায় বক্তব্যকালে এসকল কথা বলেন।
জনসভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ- সভাপতি , খুলনা প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা মকবুল হোসেন মিন্টু, , জেলা আওয়ামী লীগের সহ- সভাপতি অধ্যাপক নিমাই চন্দ্র রায়, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও জেলা আওয়ামী লীগের সহ- সভাপতি রফিকুর রহমান রিপন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এড. ফরিদ আহমেদ, সাংগঠনিক সম্পাদক সরদার আবু সালেহ, আইন বিষয়ক সম্পাদক এড, নবকুমার চক্রবর্তী, দাকোপ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব শেখ আবুল হোসেন, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মুনসুর আলী খান, সাধারণ সম্পাদক বিনয় কৃষ্ণ রায়, প্রার্থীর প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট এড.কামরুজ্জামান, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য বুলু রানী রায় গাঙ্গুলি, সাবেক মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান জয়ন্তী রানী সরদার ও ভগবতী গোলদার।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং উপজেলা চেয়ারম্যান আশরাফুল আলম খানের সভাপতিত্বে। জেলা পরিষদ সদস্য ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাক দীলিপ হালদারের সঞ্চালনায়। বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগনেতা ও ইউপি চেয়ারম্যান যথাক্রমে শেখ যুবরাজ,মিহির মন্ডল, সাব্বির আহম্মেদ, বিধান রায়, পল্লব বিশ্বাস রিটু, শেখ ওবায়দুল ইসলাম, আব্দুল মান্নান গোলদার, সরোজিৎ রায়, চয়ন বিশ্বাস, মিজানুর রহমান বাবু, রামপ্রসাদ রায়, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের গণযোগাযোগ বিষয়ক সম্পাদক আজাহার উদ্দীন রাসেল।
জেলা যুবলীগ নেতা শেখ রাসেল কবির, আফজাল খান, রফিকুল ইসলাম রফিক,হাদী উজ্জামান হাদি,পলাশ রায়, মাহমুদুনবী মিল্টন, পলাশ রায়, বিপ্লব মল্লিক, আজিজুর রহমান, হুমায়ুন কবির মনি, পলাশী মজুমদার, ইউপি সদস্য সরদার নাজমুল সাকিব সিদ্দিকী, রমেনন্দ্রনা রায়।রুনা বেগম, সুজয় রায়, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতা গুণধর রায়, গাজী আহম্মদ আলী, প্রনব কুমার মিস্ত্রি, জাকির সরদার, সঞ্চয় মিস্ত্রি, মাহবুর রহমান, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে মহিউদ্দিন মোল্লা, প্রভাস চন্দ্র মন্ডল, বিনয় চক্রবর্তী, গোপাল মন্ডল, হাবিবুর রহমান মোড়ল, রেজাউল করিম ভূইয়া, মুহিদুল ইসলাম শাহিন, চন্দন রায়, আমিন মোল্লা, নিত্যনন্দ সরকার, সুশান্ত বাছাড়, নির্মল বাওয়ালি। আ'লীগনেতা আতিয়ার রহমান বিশ্বাস, রেজাউল করিম বিশ্বাস , মফেজ শেখ, ইসমাইল মোল্লা, বিএম আক্তার, দীপ্ত মন্ডল, মঞ্জুমান গাজী, বিএম আঃ হাই, গাজী রুবেল, রেজয়ান গোলদার, উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ইমন শেখ, আব্দুল্লাহ শেখ, প্রমুখ সহ হাজার হাজার জনগন সহ বিভিন্ন ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের ও অঙ্গ সংঘটনের নেতা কর্মী ।
Comments
Post a Comment